যে স্থান থেকে একটি পরিযায়ী পাখির পায়ে গবেষণার জন্য ক্ষুদ্র-রিং পড়ানো হয়েছিল, সৌভাগ্যক্রমে কয়েক বছর পর সেই একই পাখি আবার বাইক্কা বিলে ফিরে এসেছিল। এ বড়ই আশ্চর্যজনক বিষয়!
কেননা, ‘পরিযায়ী পাখি’ মানেই পাখিটি পৃথিবীর অন্যদেশেও গিয়ে থাকে। আবার নির্দিষ্ট সময়ের জন্য বাংলাদেশে ফিরে আসে। আমাদের দেশে কিছুদিন থেকে পুনরায় পৃথিবীর ওই নির্দিষ্ট দেশের নির্দিষ্ট অঞ্চলে ফিরে যায়। এমন পরিযায়ী পাখিদের পায়ে ক্ষুদ্র রিং পড়ানোর মাধ্যমেই পাখিটির গতিপ্রকৃতি সম্পর্কে পাখি বিজ্ঞানীরা বহু তথ্য উদ্ধার করতে সক্ষম হন। সে বিবেচনায় পাখি গবেষণার জন্য পরিযায়ী পাখির পায়ে রিং পড়ানোর সূত্রপাত।