অস্বস্তিই বাড়বে, স্বস্তি নয়

যুগান্তর প্রকাশিত: ০৮ জুন ২০২২, ২১:৩১

আগামী বাজেটে করহার না বাড়িয়ে করের পরিধি বাড়ানোর উদ্যোগ থাকছে। কিছু অভিনব উদ্যোগও থাকছে। টিআইএন (করদাতা শনাক্তকরণ নম্বর) সনদ দিয়ে সরকারি কিছু সেবা পাওয়া যেত। আগামী অর্থবছর থেকে সেসব সেবা পেতে রিটার্ন জমার স্লিপ দিতে হবে। অর্থাৎ সেবা পেতে চাইলে বা নিতে হলে রিটার্ন জমা দিতেই হবে। আবার বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে নিত্যপণ্যের দাম বাড়লেও বছর শেষে আগের নিয়ম মেনেই আয়কর পরিশোধ করতে হবে। সংকুচিত হচ্ছে কর রেয়াত সুবিধাও। মোবাইল ফোন, ফ্রিজ, ল্যাপটপের মতো নিত্যব্যবহার্য বেশকিছু পণ্য কিনতে বেশি অর্থ খরচ করতে হবে। সব মিলিয়ে নিুবিত্ত ও মধ্যবিত্ত শ্রেণি চাপে থাকবে।



প্রতি বাজেটে মধ্যবিত্ত করমুক্ত আয়ের সীমা বৃদ্ধির আশায় থাকেন। কিন্তু আগামী বাজেটে এ বিষয়ে সুখবর থাকছে না। আগের নিয়মেই বছরে ৩ লাখ টাকার বেশি আয় হলে আয়কর দিতে হবে। এক্ষেত্রে ন্যূনতম আয়করের পরিমাণও আগের মতোই থাকছে-ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ এবং চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন এলাকায় পাঁচ হাজার টাকা, অন্য সিটি করপোরেশন এলাকায় চার হাজার টাকা এবং অন্য এলাকায় তিন হাজার টাকা।


দুর্দিনের ভরসা এবং আয়করে কিছুটা ছাড় পেতে নিুবিত্ত-মধ্যবিত্ত সঞ্চয় করে থাকেন। এক্ষেত্রে সরকারি সঞ্চয়পত্রকেই অধিকতর নিরাপদ ভাবা হয়। আগামী বাজেটে সেখানেও নজর দেওয়া হচ্ছে। এখন মোট আয়ের ২৫ শতাংশ বিনিয়োগ কর রেয়াতযোগ্য হিসাবে বিবেচনা করা হয়, বাজেটে সেটি ২০ শতাংশ করা হচ্ছে। রেয়াতি সুবিধা কমায় এখন করযোগ্য আয়ের পরিমাণ বেড়ে যাবে।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us