তদারকি সংস্থা নির্বিকার

সমকাল প্রকাশিত: ০৮ জুন ২০২২, ০৮:১২

সমুদ্র পথে দেশে রপ্তানি পণ্যের শতভাগ শুল্ক্কায়ন হয় বেসরকারি ১৯টি কনটেইনার ডিপোতে। ৩৮ ধরনের আমদানি পণ্যেরও শুল্ক্কায়ন করে এসব ডিপো। এসব পণ্যের মধ্যে যেমন রয়েছে তুলা, তেমনি রয়েছে বিপজ্জনক দাহ্য পদার্থও। আছে দেশের অর্থনীতি টিকিয়ে রাখা তৈরি পোশাকও। চট্টগ্রাম বন্দরের বিকল্প হিসেবে এই ১৯টি ডিপোকে নানা শর্ত জুড়ে দিয়ে লাইসেন্স দেয় কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। ডিপো থেকে রপ্তানি পণ্য যাতে দ্রুত বন্দরে যায়, সে বিষয়টিতে নজর রাখে বন্দর কর্তৃপক্ষ। স্পর্শকাতর এসব স্থাপনায় নিয়োজিত শ্রমিকদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত হচ্ছে কিনা তা দেখভালের দায়িত্ব রয়েছে কলকারখানা অধিদপ্তর, ফায়ার সার্ভিস ও পরিবেশ অধিদপ্তরের। এ ছাড়া বিভিন্ন দাহ্য পদার্থ নিরাপদে সংরক্ষণ ও পরিবহন মনিটরিংয়ের দায়িত্ব রয়েছে নৌ মন্ত্রণালয়ের। রয়েছে আইন, বিধিমালা; কিন্তু কখনোই যথাযথ দায়িত্ব পালন করে না এসব সংস্থা। মাঝে মাঝে রুটিন ওয়ার্ক করেই দায় সারছে সব তদারকি সংস্থা।


কোনো দুর্ঘটনা ঘটলেই কেবল তোড়জোড় শুরু হয় তাদের। পরে আবার তারা চলে যান 'শীতঘুমে'। তাদের এমন নির্বিকার ভূমিকায় শিল্পকারখানাসহ নানা প্রতিষ্ঠানে বাড়ছে দুর্ঘটনা। বাড়ে লাশের সংখ্যাও। ডিপোতে শত অনিয়ম, দেখে না কাস্টমস :বেসরকারি ডিপো নির্মাণ করার আগে বন্দরের অনাপত্তিপত্র নিয়ে লাইসেন্সের জন্য আবেদন করতে হয় জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে। তাদের প্রতিনিধি হয়ে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ ডিপোর বন্ডেড ওয়্যারহাউস ও শুল্ক্ক স্টেশনের সক্ষমতা যাচাই করে দেখে। ডিপোটি কোথায় স্থাপন করা হচ্ছে, কীভাবে এটি পরিচালনা করা হবে, আমদানি-রপ্তানি পণ্য হ্যান্ডেল করার মতো সক্ষমতা আছে কিনা, তা খতিয়ে দেখে লাইসেন্স দেয় কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us