হৃদযন্ত্রের স্বাভাবিক কাজে ছন্দপতন হলে বিষয়টাকে হালকাভাবে দেখা যাবে না। অনিয়মিত হৃত্স্পন্দনের কারণে প্রতি বছর ১৫-২০ শতাংশ মানুষের মৃত্যু ঘটে। হৃত্স্পন্দনের গতি স্বাভাবিক রাখতে কিছু পরামর্শ দিয়েছেন অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী, সাবেক অধ্যক্ষ, চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ
আজ থেকে শুরু হলো বিশ্ব হৃৎস্পন্দন সপ্তাহ। এটা পালিত হবে ৭-১৩ জুন। সপ্তাহটি পালনের উদ্দেশ্য হলো হৃৎস্পন্দন চ্যুতি বা ‘এরিদমিয়া’ সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টি করা। হৃত্পিণ্ড রক্ত পাম্প করে এবং সারা শরীরে পৌঁছে দেয়।
প্রতিদিন হৃৎপিণ্ড স্পন্দিত হয় এক লাখ বার। পাম্প করে সাত হাজার লিটার রক্ত। হার্টের পাম্প কর্ম বা হৃৎস্পন্দন পরিচালনা করে এক জটিল সিস্টেম। তাই এতে সমস্যা হলে হার্ট হারাতে পারে স্বাভাবিক ছন্দ। এরিদমিয়া হলো অনিয়মিত হৃৎস্পন্দন। মানে হার্টের স্বাভাবিক ছন্দের চ্যুতি ঘটে। এতে মনে হয় যেন, হঠাৎ একটি স্পন্দন হারিয়ে গেল নয়তো একটি স্পন্দন যোগ হলো। বুকের ভেতর ছটফটানি শুরু হয়। মনে হতে পারে, স্পন্দন খুব দ্রুত বা খুব ধীরে হচ্ছে।