কেটিএস গার্মেন্টস থেকে বিএম ডিপো, এবার কি আলোর মুখ দেখবে পূর্ণাঙ্গ বার্ন হাসপাতাল

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০৬ জুন ২০২২, ০৮:২১

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এমন অভিজ্ঞতার মুখোমুখি আগেও হয়েছে। সংকট এসেছে। সংকট মোকাবিলা করেছে প্রাণের বিনিময়ে। চিকিৎসক নার্সদের নিরলস চেষ্টা ছিল। কিন্তু হাসপাতালের ক্ষমতা সুযোগ-সুবিধা ছিল না অতটা। তাই ২০০৬ সালে চট্টগ্রামের কেটিএস অ্যাপারেলসে অগ্নিকাণ্ডে ৬৫ শ্রমিক মারা গিয়েছিল।


পোড়া রোগীদের চিকিৎসা দেওয়ার মতো কোনো ইউনিট তখনো গড়ে ওঠেনি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। এর আগেও এ রকম ছোট বড় অগ্নি দুর্ঘটনা চট্টগ্রামে বহুবার ঘটেছে। প্রতিবারই একটি পূর্ণাঙ্গ বার্ন ইউনিটের জন্য হাপিত্যেশ করে চিকিৎসক ও সেবাগ্রহণকারীরা। ২০০৬ সালেও এ রকম আক্ষেপের জন্ম দিয়েছিল।


ওই আক্ষেপ কিছুটা ঘুচেছিল ২০১২ সালে একটি ২৬ শয্যার বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটের যাত্রার মধ্য দিয়ে। তার আগে সার্জারি বিভাগে এক কোনায় পোড়া রোগীদের এর জন্য কেবল কয়েকটি শয্যা বরাদ্দ ছিল।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us