ভরা মৌসুমে চালের অস্বাভাবিক মূল্য

দেশ রূপান্তর নিতাই চন্দ্র রায় প্রকাশিত: ০২ জুন ২০২২, ১৫:৩৫

মাত্র এক মাস আগে ১৭০০ টাকায় ২৫ কেজি ওজনের সিদ্ধ কাটারি ভোগ চালের যে বস্তা কিনেছিলাম সেটি সম্প্রতি ময়মনসিংহের ত্রিশাল বাজারের বিভিন্ন চালের দোকানে বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ১০০ টাকায়। নাজিরশাইল চালের ২৫ কেজির বস্তা বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৯০০ কাটায়, এক মাস আগেও যা বিক্রি হয়েছে ১ হাজার ৬০০ টাকায়। মোটা চাল স্বর্ণা ও গুটি স্বর্ণা প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪৬ থেকে ৪৭ টাকা, যা কিছুদিন আগেও বিক্রি হয়েছে ৩৮ থেকে ৪০ টাকা কেজি দরে। ব্রি-২৮ জাতের চাল কদিন আগে ৪৬ থেকে ৪৮ টাকা দরে বিক্রি হলেও তা এখন বিক্রি হচ্ছে ৫৩ থেকে ৫৫ টাকা কেজি দরে।


সে হিসেবে মাত্র এক মাসের ব্যবধানে প্রতি কেজি চিকন চালের দাম বেড়েছে ১২ থেকে ১৬ টাকা। মাঝারি মোটা চালের দাম বেড়েছে প্রতি কেজিতে ১৩ টাকা এবং মোটা চালের দাম বেড়েছে ৭ থেকে ৮ টাকা। এটা কী করে সম্ভব? চালের বাজারের এই ঘূর্ণিঝড়ের মতো অস্থিরতার কারণই বা কী? সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) ও কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের হিসাব অনুযায়ী, গত এক সপ্তাহে সব ধরনের চালের দাম কেজিতে বেড়েছে ৭ থেকে ৮ টাকা। কিন্তু বাস্তবে বেড়েছে আরও বেশি। ৮ থেকে ১০ টাকা। খুচরা ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, অটোমিল মালিকরা চাল মজুদ করায় এ অস্বস্তিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। তবে এ অভিযোগ অস্বীকার করে মিল মালিক ও চাল ব্যবসায়ীরা বলছেন, মিলপর্যায়ে চালের দাম বাড়ানো হয়নি। তবে টানা বৃষ্টি, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ ও ঝড়ো হাওয়ায় ধান নষ্টের কারণে বাড়ছে চালের দাম। কারও কারও মতে, গত বছর এ সময় বোরো ধানের মণপ্রতি দাম ছিল ৮০০ টাকা, বর্তমানে তা বিক্রি হচ্ছে ১২০০ টাকা মণ দরে। চালের মূল্যবৃদ্ধির জন্য এটাও একটি উল্লেখযোগ্য কারণ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us