বাংলাদেশে শুরু হয়েছে সম্পূর্ণ মানবশরীরের জিন-নকশা (জিনোম সিকোয়েন্সিং) বের করার কার্যক্রম। এতে দেশেই জিনগত রোগ শনাক্ত করার সুযোগ পাওয়া যাবে। এ ছাড়া ভৌগোলিক নির্দেশক হিসেবে দেশীয় পণ্যের স্বীকৃতি এবং স্বত্ব আদায় করতে আর বিদেশি গবেষণাগারের কোনো সাহায্যের প্রয়োজন হবে না।