পর্ন সাইট নিষিদ্ধের ফলে দেশে যেভাবে সাইবারসেক্স ইন্ডাস্ট্রি গড়ে উঠেছে

দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড প্রকাশিত: ৩০ মে ২০২২, ২১:২৪

২০১৭ সালে সরকার পর্নবিরোধী কর্মসূচি শুরু করার পর থেকে দেশে ২০ হাজারেরও বেশি পর্নোগ্রাফিক ওয়েবসাইট নিষিদ্ধ করা হয়েছে। কিন্তু ২০ হাজার ওয়েবসাইট নিষিদ্ধ করে পর্নোগ্রাফি দেখা ও প্রচার কতটা রোধ করা গেছে, তা নিয়ে বিতর্কের অবকাশ রয়েছে। কেননা অসংখ্য আনসেন্সরড কনটেন্টে সয়লাব হয়ে গেছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম।


নিউজফিড স্ক্রল করতে করতে অনেকসময়ই হুটহাট অদ্ভুত কিছু ভিডিও হয়তো চোখে পড়ে আমাদের। আপাদমস্তক বোরখা বা দোপাট্টায় গা মোড়ানো কিছু নারীকে দেখা যায় এসব ভিডিওতে। এই নারীরা কথা শুরু করেন ব্যক্তিগত গল্প দিয়ে। নির্দোষভাবে শুরু হওয়া এসব গল্প সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে কামোত্তেজক হতে থাকে।


এরকম শত শত ভিডিও ফেসবুক, টিকটক ও লাইকির মতো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম থেকে সরাসরি স্ট্রিম করা হয়। এই ভিডিওগুলোকে পর্নোগ্রাফি বলা কঠিন, কারণ এগুলোতে সরাসরি দৃশ্যমান নগ্নতা থাকে না। তবে এই ভিডিওগুলোতে নারীদের পর্নোগ্রাফির বস্তু হিসেবেই উপস্থাপন করা হয়। ফলে দর্শকদের উপর এগুলো পর্নোগ্রাফির মতোই ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে।


২০১৭ সালে সরকার পর্নবিরোধী কর্মসূচি শুরু করার পর থেকে দেশে ২০ হাজারেরও বেশি পর্নোগ্রাফিক ওয়েবসাইট নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us