সরকার বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ ও মূল্যস্ফীতির চাপ নিয়ন্ত্রণে আনতে উদ্যোগ জোরদার করেছে।
এ বিষয়ে বিভিন্ন পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে, যার মাধ্যমে অত্যাবশ্যক নয় এমন পণ্য আমদানি নিরুৎসাহিত করা এবং বাড়তে থাকা দৈনন্দিন খরচ থেকে দরিদ্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে সুরক্ষিত রাখার জন্য ত্রাণ সহায়তার ব্যবস্থা করা হবে।
মানুষকে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ক্রয়ে সহায়তা দেওয়ার জন্য, পরিশোধিত সয়াবিন, পাম, সরিষা, ক্যানোলা ও জলপাই তেলের ওপর থেকে মূল্য সংযোজিত কর (ভ্যাট) প্রত্যাহার করা হবে বলে সূত্ররা জানিয়েছেন। ইতোমধ্যে রাইস ব্র্যান ওয়েলের রপ্তানি নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
সরকার একইসঙ্গে বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ সংরক্ষণের প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। অপ্রয়োজনীয় আমদানিকে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে এবং সরকারি কর্মকর্তা, ব্যাংক কর্মকর্তা, স্বায়ত্তশাসিত, রাষ্ট্রায়ত্ত ও আধা-সরকারি সংস্থার কর্মকর্তাদের বিদেশ সফরের ওপর সাময়িক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।