মাঠে অ্যান্ড্রু সাইমন্ডসের আগ্রাসী মনোভাব ও হার না মানা মানসিকতায় মুগ্ধ ছিলেন রিকি পন্টিং। সতীর্থ হিসেবে এই অলরাউন্ডারকে তাই সবসময় দলে পেতে চাইতেন অস্ট্রেলিয়ার সাবেক অধিনায়ক। তার চোখে, সাইমন্ডস অসাধারণ ক্রিকেটার ছিলেন আর মানুষ হিসেবে ছিলেন আরও ভালো। এমন একজন পছন্দের মানুষের চিরবিদায়ে শোকের সাগরে ভাসছেন তিনি।
সড়ক দুর্ঘটনায় শনিবার রাতে ওপাড়ে পাড়ি জমান ৪৬ বছর বয়সী সাইমন্ডস। দুইবারের বিশ্বকাপজয়ী এই ক্রিকেটারের মৃত্যুতে শোকাহত পুরো ক্রিকেট বিশ্ব।
আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের শুরুতে নিজেকে সেভাবে মেলে ধরতে পারেননি সাইমন্ডস। তাই তখন দলে-আসা যাওয়ার মধ্যে থাকতে হয়েছিল তাকে। সুযোগ যেগুলো এসেছিল, কাজে লাগাতে পারেননি ঠিকভাবে।
১৯৯৮ সালে আন্তর্জাতিক আঙিনায় পা রাখা সাইমন্ডস নিজের প্রথম ৫৪ ওয়ানডেতে ফিফটি করতে পেরেছিলেন স্রেফ দুটি। তখন তার ব্যাটিং গড় ছিল কেবল ২৩.৮১।