পরিচ্ছন্ন ঘর দিতে পারে মানসিক স্বস্তি

বিডি নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ০৯ মে ২০২২, ১৫:৪৯

অগোছালো ঘর, সিংকে এটো বাসন ফেলে রাখা- বিষয়গুলো হতে পারে মানসিক হতাশার লক্ষণ।


অলসতা, শখের কাজগুলোতে অনিহা, নিরাশা, মনকষ্ট ইত্যাদিকে হতাশাগ্রস্ততার উপসর্গ হিসেবে চিহ্নিত করা সহজ।


তবে রান্নাঘরের ‘সিংক’য়ে ময়লা বাসন ফেলে রাখা, ধোয়া কিংবা আধোয়া পোশাক এলোমেলো ছড়িয়ে রাখা, প্রয়োজন নেই তারপরও বাক্স, মোড়ক, ব্যাগ ইত্যাদি ঘরের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে থাকা শুধুই অগোছালো স্বভাব নয়, হতাশারও পরিচয় বহন করে।


এর সঙ্গে যখন প্রচণ্ড মানসিক চাপ, অস্বস্তি, অবসাদ চোখে পড়ে, তখন আর সন্দেহের অবকাশ থাকে না।  


যুক্তরাষ্ট্রের মনরোগ বিশেষজ্ঞরা রোগীদের রোগ নির্ণয়ের জন্য একটি বই ব্যবহার করেন যার নাম ‘ডিএসএম-ফাইভ’।


‘আমেরিকান সাইকিয়াট্রিক অ্যাসোসিয়েশন’ প্রকাশিত এই বইয়ের উদ্ধৃতি দিয়ে রিয়েলসিম্পল ডটকম’য়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনে জানানো হয়, যে কোনো কাজের প্রতি আগ্রহ ও অনুপ্রেরণা একেবারে নিঃশেষ হয়ে যাওয়া হতাশাগ্রস্ততার ইঙ্গিত। ঘরের খুটিনাটি কাজ, ব্যায়াম, জীবিকা নির্বাহর কাজ, সামাজিকতা রক্ষা ইত্যাদি সবই এর অন্তর্ভুক্ত।”


‘ইউনিভার্সিটি অফ নিউ মেক্সিকো’র ২০১৬ সালের একটি গবেষণায় মানসিক হতাশা ও অগোছালো ঘরের মধ্যে সম্পর্ক খুঁজে পান গবেষকরা।


হার্ভার্ড মেডিকাল স্কুলের ‘ক্লিনিকাল হেল্থ সাইকোলজিস্ট’ ও ‘সায়কায়াট্রি’র প্রশিক্ষক ড. নাটালিয়া ক্রিস্টিন ডাটিলো বলেন, “অগোছালো ঘরের পেছনে দায়ী ‘কর্টিসল’ হরমোন যা মানসিক চাপ বাড়ায়। তবে এখানে ‘ডিম আগে না মুরগি আগে’ এমন একটা ব্যাপার আছে। এক হতে পারে মানুষ যখন মানসিক চাপে থাকেন তখন তাদের ঘর গুছিয়ে রাখার আগ্রহ নষ্ট হয়ে যায়। আবার এমনও হতে পারে যে ঘর অগোছালো দেখেই মানসিক চাপ সৃষ্টি হয়। ঠিক কোনটা ঘটে সেটা নিশ্চিতভাবে বলা যায় না।”

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us