উপেক্ষিত দেশের ১৫ শতাংশ প্রবীণের স্বাস্থ্যসেবা। তাদের শারীরিক ও মানসিক সমস্যাগুলোকে কেবলই দেখা হয়, বয়সজনিত জটিলতা হিসেবে। ফলে তাদের সমস্যাগুলো কখনো নিরাময় হওয়ার নয় বলে মনে করেন অধিকাংশ পরিবারের সদস্যরা। যে কারণে রুটিনমাফিক পরীক্ষানিরীক্ষাও করানো হয় না অনেক প্রবীণের। তাই প্রবীণদের চিকিৎসায় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও হাসপাতাল তৈরির পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের।
তাদের মতে, সমস্যাগুলো আমলে নিয়ে একটু যত্ন সহকারে তাদের কথা শুনতে হবে, চিহ্নিত করতে হবে মানসিক সমস্যাটা কোথায়? তবে যদি প্রবীণদের ‘একাকীত্ব’ ঘোচাতে সহানুভূতি আর কাউন্সেলিং দেওয়া যেত, তাহলে অনেকাংশে তাদের সমস্যাগুলোর সমাধান হয়ে যেত বলে মন্তব্য করেন বিশেষজ্ঞরা।