You have reached your daily news limit

Please log in to continue


চট্টগ্রাম–ইউরোপে নতুন ৩ জাহাজ

চট্টগ্রাম থেকে ইতালিতে সরাসরি রপ্তানি পণ্য পরিবহন সেবা চালু হয় ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে। ছোট জাহাজে চট্টগ্রাম থেকে সরাসরি ইউরোপে দীর্ঘ যাত্রার সেই সাফল্য দেখে নতুন জাহাজ চালু করতে চায় সুইজারল্যান্ডের সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান কমোডিটি সাপ্লাইজ এজি। তারা আগামী মাসে (মে) চট্টগ্রাম থেকে স্পেন ও নেদারল্যান্ডসে সরাসরি কনটেইনারে পণ্য পরিবহনে তিনটি জাহাজ নামানোর পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে।

তিনটি নতুন জাহাজ নামানোর সুবাদে চট্টগ্রাম থেকে কম সময়ে ও কম খরচে ইউরোপে রপ্তানি পণ্য পরিবহন যেমন সহজ হবে, তেমনি বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের পোশাক খাত আরও একধাপ এগিয়ে যাবে বলে মনে করছেন তৈরি পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) নেতারা।

বাংলাদেশের মোট পণ্য রপ্তানির ৪৫ শতাংশই রপ্তানি হয় ইউরোপের ২৭টি দেশে। গত ২০২০–২১ অর্থবছরে এসব দেশে ১ হাজার ৭৪৬ কোটি ডলার মূল্যের পণ্য রপ্তানি হয়েছিল। চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে রপ্তানি হওয়া মোট ৭ লাখ ২৯ হাজার একক কনটেইনারের মধ্যে ৩ লাখ কনটেইনারই নেওয়া হয়েছে ইউরোপে। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশ থেকে সর্বোচ্চ পরিমাণ পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে বর্তমানে স্পেন চতুর্থ ও নেদারল্যান্ডস অষ্টম স্থানে রয়েছে। চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরের প্রথম ৯ মাস জুলাই–মার্চে স্পেনে রপ্তানি হয়েছে ২৩৮ কোটি ডলারের পণ্য। একই সময়ে নেদারল্যান্ডসে রপ্তানি হয়েছে ১৩১ কোটি ডলারের পণ্য। ইউরোপে রপ্তানি হওয়া পণ্যের সিংহভাগই তৈরি পোশাক। এ কারণে নতুন সেবা ইউরোপে পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশকে আরও প্রতিযোগী করে তুলবে বলে মনে করা হয়।

বর্তমানে চট্টগ্রাম থেকে ইউরোপ–আমেরিকামুখী রপ্তানি পণ্যবাহী কনটেইনার প্রথমে ছোট আকারের জাহাজে করে সিঙ্গাপুরের সিঙ্গাপুর, শ্রীলঙ্কার কলম্বো, মালয়েশিয়ার পোর্ট কেলাং ও তানজুং পেলাপাস বন্দরে নেওয়া হয়। এই চারটি বন্দরে নামানোর পর বুকিং পেলে ইউরোপ–আমেরিকামুখী বড় জাহাজে তুলে দেওয়া হয়। এভাবে চট্টগ্রাম থেকে সিঙ্গাপুর বা শ্রীলঙ্কা অথবা মালয়েশিয়ার বন্দর ঘুরে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে কনটেইনার জাহাজে পণ্য পরিবহনে সাধারণত সময় লাগে ২৪–২৮ দিন। তবে করোনার পর থেকে সিঙ্গাপুর বা শ্রীলঙ্কায় বড় জাহাজে বুকিং পেতে দেরি হওয়ায় এখন পণ্য পাঠাতে কোনো কোনো ক্ষেত্রে ৩০–৩৫ দিনের বেশি লেগে যায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন