বুঝতে শেখার পর থেকে প্রতিবার দিনটি ছিল অপেক্ষার ও আনন্দের। বাবার মুখে হাসি দেখেই অভিনেতা জিয়াউল ফারুক অপূর্বের দিনটি শুরু হতো। ছাত্র থাকাকালীন কিংবা পরে শুটিং ব্যস্ততা যা–ই থাকুক, বাবার জন্য আলাদা সময় বের করতেন। সারপ্রাইজ, উপহার, কত কী নিয়ে হাজির হতেন বাবার সামনে।
এবারও বাবার জন্মদিন এসেছে কিন্তু নেই বাবা। জন্মদিনের ১০ দিন আগেই বাবাকে হারান। সেই শোক এখনো বয়ে বেড়াচ্ছেন, এর মধ্যে বাবার জন্মদিন শোক যেন বাড়িয়ে দিয়েছে। ফেসবুকে বাবার স্মৃতি স্মরণ করলেন এই অভিনেতা।