পরিবর্তনের জন্য দরকার সামগ্রিকভাবে জনসচেতনতা

ঢাকা প্রকাশ অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ প্রকাশিত: ২৫ এপ্রিল ২০২২, ১৮:১৮

আমাদের দেশের জনগণ সর্বংসহা। তাদের ধৈর্য্যের শেষ নেই। কতিপয় দুষ্ট কুচক্রী মহলের অপরাধের ভোগান্তি ভোগ করে চলেছে দেশের সাধারণ অসহায় মানুষ। রমজানের সময় দ্রব্যমূল্যের দাম লাগামহীন হয়ে যায়। যেখানে দ্রব্যমূল্য কমানো অথবা স্থিতিশীল রাখা উচিত, সেখানে এরা দাম বাড়িয়ে দেয়। পৃথিবীর অন্যান্য দেশ রমজানে দ্রব্যমূল্যের দাম কমিয়ে দেয়। অথচ এদেশে ৯০ শতাংশের বেশি মানুষ মুসলমান হলেও এ ক্ষেত্রে ধর্মীয় গুণাবলির লেশমাত্র আচরণে নেই। ফলে দেখা যায় সম্পুর্ণ উল্টো চিত্র। জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাওয়া, আয় কমে যাওয়া, কর্মসংস্থান কাটছাঁট করাসহ জীবনযাত্রার মান কমে যাওয়া ইত্যাদি এখন জনগণের প্রতিদিনের সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে।


শিক্ষা ও চিকিৎসার ক্ষেত্রে মানুষের ভোগান্তি বেশি। অনেক সময় দেখা যায়, যারা বয়স্ক কিংবা নারী তাদের উপর প্রভাবটা বেশি। বাংলাদেশে রোজার সময় যে দাম বাড়িয়ে দেওয়া হয়, এটি এমন একটি বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে–তা যেন স্বতঃসিদ্ধ। কোনো ভয়, ডর, লজ্জা নেই। বিবেকের দংশন নেই। বিশ্ববাজারে মূল্যস্ফীতির একটি ক্ষতিকর প্রভাব পড়ছে বাংলাদেশের বাজারে। তবে এটিও সত্যি যে, আন্তর্জাতিক বাজারে দাম না বাড়লেও বাংলাদেশে বাড়বে। কেন? এটি ভাবার বিষয়।


বাংলাদেশের বাজার নিয়ন্ত্রণ করার কেউ নেই। সরকারের তেমন কোনো ভূমিকা নেই বলা যায়। জনগণের স্বার্থসুরক্ষা অর্থাৎ ভোক্তা অধিকার নিয়ে কাজ করার কেউ নেই। সহজ কথায় জনগণের পক্ষ হয়ে কাজ করার কেউ নাই। বিষয়গুলো আমাদের ভেতর নিরাশার জন্ম দেয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us