ভোগান্তি নিয়েই যেতে হবে বাড়ি

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১৮ এপ্রিল ২০২২, ০৯:০০

করোনার সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে আসায় দুই বছর পর এবার ঈদুল ফিতর হতে যাচ্ছে মুক্ত পরিবেশে। যানবাহন চলাচলে বিধিনিষেধ না থাকায় গত ঈদের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ মানুষ এ বছর ঢাকা ছাড়তে পারেন। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) সড়ক দুর্ঘটনা গবেষণা ইনস্টিটিউটের তথ্য অনুযায়ী, ঈদের আগের চার দিনে ঢাকা ছাড়তে পারেন প্রায় ১ কোটি ২০ লাখ মানুষ। ওই চার দিনের প্রতিদিন গড়ে ৩০ লাখ মানুষ ঢাকা থেকে গ্রামে যেতে পারেন। যাত্রীদের বড় অংশ যানবাহনের সংকটে পড়বে। এর সঙ্গে যোগ হবে পথের ভোগান্তি ও দুর্ঘটনার ঝুঁকি।


সড়ক দুর্ঘটনা গবেষণা ইনস্টিটিউটের (এআরআই) তথ্য বলছে, বাস, ট্রেন, লঞ্চ, ব্যক্তিগত গাড়ি ও মোটরসাইকেলে করে ঈদের সময়ে প্রতিদিন ১৭ থেকে ১৮ লাখ মানুষের ঢাকা ছাড়ার ব্যবস্থা রয়েছে। বাকি ১২ থেকে ১৩ লাখ মানুষকে ঢাকা ছাড়তে হবে ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান, ট্রেনের ছাদ ও লঞ্চের অতিরিক্ত যাত্রী হয়ে। এতে দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়বে।


‘ঈদযাত্রায় অসহনীয় যানজট, পথে পথে যাত্রী হয়রানি, অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের নৈরাজ্য ও সড়ক দুর্ঘটনা বন্ধের দাবি’ শীর্ষক এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য তুলে ধরেন এআরআইয়ের পরিচালক অধ্যাপক মো. হাদিউজ্জামান। গতকাল রোববার সকালে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির উদ্যোগে এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।


এআরআইয়ের চলমান এক গবেষণার তথ্য তুলে ধরে অধ্যাপক মো. হাদিউজ্জামান বলেন, ঈদের সময় দিনে ৩০ লাখ মানুষ ঢাকা ছাড়তে পারেন। এর মধ্যে বাসে ৮ লাখ, ট্রেনে ১ লাখ, লঞ্চে দেড় লাখ, ব্যক্তিগত গাড়িতে প্রায় ৪ লাখ এবং মোটরসাইকেলে প্রায় ৪ লাখ মানুষ ঢাকা ছাড়তে পারবেন। বাকি ১২-১৩ লাখ মানুষ কীভাবে ঢাকা ছাড়বেন, সেই ব্যবস্থা এখনো নেই। তাঁদের ঢাকা ছাড়তে হবে ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান, ট্রেনের ছাদ ও লঞ্চের অতিরিক্ত যাত্রী হয়ে।


তবে পরিবহন মালিকদের অনেকে বলছেন, এবার ঈদের ছুটি তুলনামূলক দীর্ঘ। বাসে যাত্রীদের চাপ বেশি থাকবে ২৮ ও ৩০ এপ্রিল। এই দুদিনের টিকিটের চাহিদা বেশি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us