এনার্জি বুস্টার হিসেবে কাজ করে খেজুর। এতে থাকা গ্লুকোজ, ফ্রুকটোজ ও সুক্রোজ রোজা পরবর্তী ক্লান্তি দূর করে দেয়।
হজমে সহায়ক খাবার এটি। অনেকক্ষণ না খেয়ে থাকার পর ভাজাপোড়া বা মসলাদার খাবার খেলে বদহজম হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। খেজুর খেলে সে ভয় নেই। এটি খুব সহজে হজম হয়ে যায়।
সেলেনিয়াম, কপার ও ম্যাগনেসিয়ামসহ সমৃদ্ধ খেজুরকে বলা হয় আদর্শ খাবার। নানা ধরনের পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ খেজুর তাই পুষ্টির চাহিদা মেটাতে পারে সহজেই।
রোজায় অ্যাসিডিটি ও কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বেড়ে যায়। নিয়মিত খেজুর খেলে এসব সমস্যা থেকে দূরে থাকা সম্ভব।
কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খেজুর খেলে সারাদিনের কার্বোহাইড্রেটের চাহিদার অনেকটুকুই মেটানো সম্ভব।
সারাদিন না খেয়ে থাকার পর অনেকেই ইফতারে অতিরিক্ত খেয়ে ফেলেন। এতে অস্বস্তিসহ নানা ধরনের শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ইফতারে খেজুর খেলে অতিরিক্ত ক্ষুধা হয় না। ফলে অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া ও অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়ার প্রবণতা কমে।