দেশে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয় ২০১৪ সালের ১৭ জানুয়ারি। যাত্রার এই ৮ বছরে দেশের ২৯টি বাণিজ্যিক ব্যাংককে দেওয়া হয়েছে এ কার্যক্রম পরিচালনার লাইসেন্স। প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষ টাকা জমা, উত্তোলন, স্থানান্তর, পরিষেবা বিল পরিশোধ ও রেমিট্যান্সের টাকাসহ সাধারণ সব সেবাই পাচ্ছেন এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে।
ঘরের কাছে ব্যাংকিং সুবিধা পাওয়ায় দিন দিন বাড়ছে গ্রাহক সংখ্যা। একইসঙ্গে বাড়ছে আমানত ও ঋণের পরিমাণও। দেশে কার্যক্রম শুরুর মাত্র ৮ বছরেই এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে গ্রাহক ছাড়িয়েছে এক কোটি ৪০ লাখ। এ সেবার আওতায় গ্রাহক আমানত হিসেবে জমা করেছেন ২৪ হাজার ২৯৪ কোটি টাকা। এছাড়া এক বছরে ব্যাংকের এজেন্টের মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ৮২ হাজার ৩৪৩ কোটি টাকা। এক বছরে অ্যাকাউন্ট বেড়েছে ৪৫.৬৭ শতাংশ, আমানত বেড়েছে ৫২ শতাংশ। প্রবাসী-আয় বেড়েছে ৬৮.৭১ শতাংশ।
দেশে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয় ২০১৪ সালের ১৭ জানুয়ারি। যাত্রার এই ৮ বছরে দেশের ২৯টি বাণিজ্যিক ব্যাংককে দেওয়া হয়েছে এ কার্যক্রম পরিচালনার লাইসেন্স। প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষ টাকা জমা, উত্তোলন, স্থানান্তর, পরিষেবা বিল পরিশোধ ও রেমিট্যান্সের টাকাসহ সাধারণ সব সেবাই পাচ্ছেন এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে।
ঘরের কাছে ব্যাংকিং সুবিধা পাওয়ায় দিন দিন বাড়ছে গ্রাহক সংখ্যা। একইসঙ্গে বাড়ছে আমানত ও ঋণের পরিমাণও। দেশে কার্যক্রম শুরুর মাত্র ৮ বছরেই এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে গ্রাহক ছাড়িয়েছে এক কোটি ৪০ লাখ। এ সেবার আওতায় গ্রাহক আমানত হিসেবে জমা করেছেন ২৪ হাজার ২৯৪ কোটি টাকা। এছাড়া এক বছরে ব্যাংকের এজেন্টের মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ৮২ হাজার ৩৪৩ কোটি টাকা। এক বছরে অ্যাকাউন্ট বেড়েছে ৪৫.৬৭ শতাংশ, আমানত বেড়েছে ৫২ শতাংশ। প্রবাসী-আয় বেড়েছে ৬৮.৭১ শতাংশ।