মাঠে ঠকছেন কৃষক, বাজারে ভোক্তা

যুগান্তর প্রকাশিত: ০৯ এপ্রিল ২০২২, ০৯:০৩

রাজশাহীর বানেশ্বর বাজার থেকে ঢাকার কাওরান বাজার পর্যন্ত পণ্য পরিবহণে ট্রাকভাড়া ১৭ হাজার টাকা। এর বাইরে রাজশাহীর আমচত্বর, বেলপুকুরিয়া, নাটোর বাইপাস, এলেঙ্গা বাইপাস, টাঙ্গাইল বাইপাস, কাওরান বাজারসহ বিভিন্ন স্থানে প্রায় দেড় থেকে দুহাজার টাকা চাঁদা দিতে হয়।


যশোর থেকে ঢাকার কাওরান বাজার পর্যন্ত ট্রাকভাড়া ২৪ হাজার টাকা। এই পথেও কয়েক জায়গায় চাঁদা দিতে হয়। কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের এক অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে আসে। এই প্রতিবেদনে ‘রাস্তা খরচ’ খাতে পুলিশের চাঁদার কথা বলা হয়েছে। 


যুগান্তরের অনুসন্ধানে দেখা গেছে, উৎপাদনকারী থেকে পণ্য ভোক্তা পর্যায়ে আসতে বেশ কয়েকটি ধাপ পেরোতে হয়। এর মধ্যে রয়েছে-স্থানীয় ব্যবসায়ী, স্থানীয় মজুতদার, স্থানীয় খুচরা বাজার, ব্যাপারী, পাইকারি ব্যবসায়ী, কেন্দ্রীয় বাজার বা টার্মিনাল, আড়তদার, প্রক্রিয়াজাতকারী, খুচরা বাজার, খুচরা ব্যবসায়ী ইত্যাদি।


প্রতিটি ধাপেই মূল্য বাড়ে। এর সঙ্গে আছে নামে-বেনামে চাঁদাবাজি। মহাসড়কে, টার্মিনালে, ফেরিঘাটে, নগরীর প্রবেশমুখে চাঁদা আদায় হয়। সবকিছু যোগ করে নির্ধারণ হয় পণ্যের দাম। এর সঙ্গে লাভ যোগ করে খুচরা বিক্রেতা ভোক্তার হাতে দ্রব্য তুলে দিচ্ছেন।


ভোক্তা যে দামে কিনছেন তার সঙ্গে কৃষকের বিক্রি দামের মধ্যে বিস্তর ফাকার দেখা গেছে। বাস্তবে দুই প্রান্তের (ঢাকা ও তৃণমূল পর্যায়) সঙ্গে মিলিয়ে দেখা গেছে পণ্য উৎপাদনের পর বিক্রি করে ঠকছেন কৃষক এবং ঢাকায় খুচরা পর্যায়ে চড়া দামে কিনতে গিয়ে ঠকছেন ভোক্ত। বাকি সবাই লাভবান হচ্ছেন। 


কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আবদুর রাজ্জাক বলেন, সবজির বিপণনে কিছুটা সমস্যা রয়েছে। এর মধ্যে পরিবহণ চাঁদাবাজি হচ্ছে। পাশাপাশি মধ্যস্বত্বভোগীসহ অনেক সমস্যা রয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us