ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প, টেকসই পল্লী উন্নয়ন এবং স্থানীয় সরকার

ঢাকা প্রকাশ ড. মোহাম্মদ তারিকুল ইসলাম প্রকাশিত: ০৭ এপ্রিল ২০২২, ১৪:২১

ঐতিহ্যগতভাবে, বাংলাদেশে গ্রামীণ উন্নয়ন বলতে বৃহত্তর অর্থে কৃষি নির্ভরতাকে বোঝানো হয় এবং কৃষি খাত আজ পর্যন্ত বাংলাদেশের গ্রামীণ উন্নয়নের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবেই রয়ে গেছে। অধিকন্তু, গ্রামীণ উন্নয়ন মূলত দারিদ্র্য বিমোচনের পরিপূরক। কৃষি উন্নয়ন ও দারিদ্র্য বিমোচন কার্যক্রম টেকসই করার জন্য বাংলাদেশ সরকার স্বাধীনতার পর থেকে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীকে বিভিন্ন ধরনের আর্থিক সহায়তা দিয়ে আসছে। বাংলাদেশের মতো একটি উন্নয়নশীল দেশে যেখানে প্রায় বাষট্টি শতাংশ মানুষ গ্রামীণ এলাকায় বসবাস করে তারা বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হয় যা দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। গ্রামীণ উন্নয়ন কর্মসূচি এনজিও সম্প্রদায় সহ সম্প্রদায়-ভিত্তিক সংস্থাগুলির বিভিন্ন পদক্ষেপ এবং পদ্ধতির মাধ্যমে দৃশ্যমান। বাংলাদেশে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের (এসএমই) ইতিহাস প্রাচীন। প্রাচীন যুগে বাংলা বিভিন্ন ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যে সমৃদ্ধ ছিল।


১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর সব সরকার বাণিজ্য ও শিল্পনীতিতে পরিবর্তন আনে। বর্তমানে এসএমই খাত বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ খাতে পরিণত হয়েছে। কারণ, প্রায় পঁচিশ শতাংশ কর্মসংস্থান এই খাত দ্বারা সৃষ্টি হয়। বর্তমানে এসএমই-এর ঢেউ গ্রামীণ অর্থনীতিতে ছুঁয়েছে এবং এসএমই গ্রামীণ বাংলাদেশে একটি সম্ভাবনাময় খাত হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছে। বাংলাদেশের মতো ঘনবসতিপূর্ণ দেশের জন্য এসএমই বিশেষভাবে উপযুক্ত কারণ এসএমই অনেক কম বিনিয়োগে অনেক কর্মসংস্থানের নিশ্চয়তা দিতে পারে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us