রোজায় শারীরবৃত্তীয় আচরণ ও করণীয়

আজকের পত্রিকা প্রকাশিত: ০৫ এপ্রিল ২০২২, ১৬:৩৮

রোজার সময় হঠাৎ করে জীবনযাপনে পরিবর্তন হওয়ার কারণে দৈনন্দিন রুটিন ও শারীরবৃত্তীয় কিছু সমস্যা দেখা দেয়। দৈনন্দিন জীবনে আমরা যা খাই তা পুরোপুরি হজম হতে, পুষ্টি শোষণ করতে এবং কাজ করতে সাত থেকে আট ঘণ্টা সময় লাগে। আর যখন খাবার পুরোপুরি হজম হয়ে যায়, তখন আমাদের শরীর লিভার ও মাংসপেশিতে সঞ্চিত থাকা গ্লুকোজ থেকে শক্তি নেওয়ার চেষ্টা করে। মূলত আমাদের শারীরবৃত্তীয় কারণে যখন এই চর্বি ব্যয় হতে শুরু করে, তখন তা ওজন কমাতে সাহায্য করে, কোলেস্টেরলের মাত্রা ও ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়। অনেক ক্ষেত্রে রক্তে শর্করার মাত্রা কমে যাওয়ার কারণে শরীর কিছুটা দুর্বল হয়ে পড়তে পারে এবং ঝিমুনি ভাব আসতে পারে। এ ছাড়া কারও কারও মাথাব্যথা, মাথা ঘোরা, বমি ভাব বা নিশ্বাসে দুর্গন্ধ হতে পারে।


রোজার সময় প্রথম দিকে দীর্ঘক্ষণ না খেয়ে থাকার কারণে বেশি ক্ষুধা লাগা, পিপাসা লাগা স্বাভাবিক ব্যাপার। তারপর অভ্যস্ত হয়ে উঠলে প্রথম দিকের সমস্যাগুলো এমনিতেই চলে যায় এবং ধীরে ধীরে শরীরে চর্বি গলে তা রক্তের শর্করায় পরিণত হয়। এ সময় দিনের বেলায় যেহেতু কিছুই খাওয়া বা পান করা যায় না, তাই ইফতারের পর অবশ্যই সেটার ঘাটতি পূরণের জন্য প্রচুর পানি পান  করতে হয়, যা পানিশূন্যতা রোধে সহায়ক; বিশেষ করে প্রচণ্ড গরমে ঘাম হয়ে শরীর থেকে পানি ও লবণ বের হয়ে যায়, যা শরীর দুর্বল করে দিতে পারে। তাই ইফতার, রাতের খাবার বা সাহ্‌রিতে পুষ্টি, প্রোটিন বা আমিষ, লবণ ও পানিসমৃদ্ধ খাবার প্রয়োজন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us