বিভিন্ন পন্থায় কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করা যায়। তবে দীর্ঘদিন ভুগলে নিতে হবে ডাক্তারের পরামর্শ।
কোষ্ঠকাঠিন্য বলতে যা বোঝায়
নিউ জার্সি’র ‘শোর গ্যাস্ট্রোএন্টেরোলজি অ্যাসোসিয়েটস’য়ের গ্যাস্ট্রোএন্টেরোলজিস্ট জানসুক মাকি ইটদিস নটদ্যাট ডটকম’য়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলেন, “আমেরিকায় কোষ্ঠকাঠিন্য খুবই সাধারণ সমস্যা। গবেষণায় দেখা গেছে, জনসংখ্যার প্রায় ২০ শতাংশই এই সমস্যায় ভোগেন।”
কোষ্ঠকাঠিন্যের লক্ষণগুলো হল- মলত্যাগের সঙ্গে ব্যথা। অসম্পূর্ণ অনুভূতি। সপ্তাহে তিন বারের কম মল ত্যাগ।
মাকি আরও বলেন, “এর প্রতিটি সমস্যাই ভিন্ন ভিন উপায়ে সারিয়ে তোলা যায়। আর এজন্য গ্যাস্ট্রোএন্টেরোলজিস্টের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।”
কোষ্ঠকাঠিন্যের সম্ভাব্য কারণ
লস অ্যাঞ্জেলস’য়ের চিকিৎসক ক্যারি ল্যাম ব্যাখ্যা করেন, “হজমের সমস্যার কারণে দীর্ঘস্থায়ী কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দেখা দেয়।”
কোষ্ঠকাঠিন্যের লক্ষণ হতে পারে- ‘ইরিটেবল বাওল সিন্ড্রম (আইবিএস), ইনফ্লামাটরি বাওল ডিজিজ (আইবিডি), আলসারেটিভ কোলাইটিস, ডাইভারকুলাইটিস এবং মলত্যাগে ধীর গতি।