রাজধানীর আনন্দ বাজারে চাঁদা দাবির অভিযোগবিষয়ক সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অমর একুশে হল শাখা ছাত্রলীগের শীর্ষস্থানীয় নেতারা। তাঁরা বলেছেন, আনন্দ বাজারের ব্যবসায়ী নেতারা বিএনপি-জামায়াতের সাবেক পদধারী এবং তাঁদের ছত্রচ্ছায়ায় আনন্দ বাজারে সরকারি খাসজমি বেদখল, মসজিদের টাকা আত্মসাৎ ও নানা অসামাজিক ও অপরাধমূলক কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।
গতকাল সোমবার ‘আনন্দ বাজারে চাঁদা দাবি ছাত্রলীগের, বন্ধ ৭ দোকান’ শিরোনামে প্রথম আলো অনলাইনে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অমর একুশে হল শাখা ছাত্রলীগের নতুন কমিটির নেতাদের বিরুদ্ধে ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, এককালীন ১০ লাখ ও প্রতি মাসে ১ লাখ টাকা চাঁদা দিতে রাজি না হওয়ায় বাজারের ৭টি দোকান বন্ধ করে দিয়েছে ছাত্রলীগ। চাঁদা না পেলে ব্যবসায়ীদের প্রাণনাশের হুমকিও দেন ছাত্রলীগের নেতারা।
গতকাল রাতে পাঠানো এক প্রতিবাদলিপিতে অমর একুশে হল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি এনায়েত এইচ মনন ও সাধারণ সম্পাদক ইমদাদুল হাসান ওরফে সোহাগ বলেন, একটি বিশেষ অসাধু গোষ্ঠী ও কুচক্রী মহল ছাত্রদের জন্য হল শাখা ছাত্রলীগের কার্যক্রমগুলো ভালোভাবে নিতে না পেরে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হচ্ছে। এরই বহিঃপ্রকাশ আমরা দেখতে পাই প্রথম আলোর অনলাইন সংস্করণে প্রকাশিত ‘আনন্দ বাজারে চাঁদা দাবি ছাত্রলীগের, বন্ধ ৭ দোকান’ শিরোনামের সংবাদটিতে। এ সংবাদের সব তথ্য সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট, ষড়যন্ত্রমূলক ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।