দেশে দুর্নীতি দমনে সমন্বিত উদ্যোগের কোনো বিকল্প নেই। আর এই সমন্বিত উদ্যোগকে শক্তিশালী করতে সরকারের প্রতিটি দপ্তর বা সংস্থার নিজ নিজ দায়িত্ব রয়েছে। কারণ সরকারি সংস্থাগুলোই সর্বাধিক রাষ্ট্রীয় সেবা দিয়ে থাকে।
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সরকারি পরিসেবা প্রাপ্তিতে হয়রানি, অনিয়ম-দুর্নীতি এবং দীর্ঘসূত্রতার অবসানে কার্যপদ্ধতির ইতিবাচক সংস্কারের পথকে সুগম করতে চায়। সমাজে যেসব কারণে দুর্নীতির উদ্ভব ঘটতে পারে সেগুলোও কমিশনের বিবেচনায় রাখতে হয়।
এজন্য দুদক সরকারের চারটি দপ্তরে দুর্নীতির ৩২টি উৎস খুঁজে বের করেছে। আর এসব নির্মূলে কমিশন থেকে ৩৯টি সুপারিশ করা হয়েছে।