বন্ড ধারণকারী মারা গেলে বাড়তি সুবিধা পাবেন উত্তরাধিকারী

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১৪ মার্চ ২০২২, ১৩:৩৪

প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য দেশে তিন ধরনের বন্ড রয়েছে। জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তর এসব বন্ড চালু করেছে। বন্ডগুলো হচ্ছে ওয়েজ আর্নার ডেভেলপমেন্ট বন্ড, ইউএস ডলার প্রিমিয়াম বন্ড ও ইউএস ডলার ইনভেস্টমেন্ট বন্ড। বন্ডগুলোতে বিনিয়োগসীমা এখন কম। অন্তত সাত গুণ কমিয়ে সরকার এ সীমা এক কোটি টাকার সমপরিমাণ ডলারে নামিয়ে এনেছে। অর্থাৎ এখন আর একক নামে তিন বন্ড মিলিয়ে মোট এক কোটি টাকার সমমূল্যের ডলারের চেয়ে বেশি বিনিয়োগ করা যায় না।


বন্ডগুলোতে মুনাফার হার আগে বার্ষিক ভিত্তিতে নির্দিষ্ট করা ছিল। তবে গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে মুনাফার কয়েকটি স্তর করা হয়েছে। ওয়েজ আর্নার ডেভেলপমেন্ট বন্ড মেয়াদ শেষে মুনাফার আগের হার ১২ শতাংশই রয়েছে শুধু ১৫ লাখ টাকার সমমূল্যের ডলার বিনিয়োগের জন্য। বিনিয়োগ বেশি হলে মুনাফা এখন কম। তবে তিন ধরনের বন্ডেই বিনিয়োগের অন্যতম দিক হচ্ছে মৃত্যুঝুঁকির সুবিধা।


মেয়াদ পূর্তির আগে বন্ড ধারকের মৃত্যু হলে তাঁর মনোনীত নমিনি বা ব্যক্তিকে যে আর্থিক সুবিধা দেওয়া হয়, সেটাই হচ্ছে মৃত্যুঝুঁকির সুবিধা। মৃত্যুঝুঁকির সুবিধা অবশ্য ২০ লাখ টাকার বেশি দেওয়া হয় না এবং বন্ড ধারকের বয়সও হতে হয় ৫৫ বছরের নিচে। মৃত্যুঝুঁকির সুবিধাটি নিতে গেলে মারা যাওয়ার তিন মাসের মধ্যে আবেদন করতে হয়। বন্ড ধারকের মৃত্যুর পর বন্ডের মেয়াদপূর্তিতে আসল ও মুনাফা পাবেন তাঁর উত্তরাধিকারীরা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us