'১৩ দিনের সেই দুঃসহ স্মৃতি ভুলব না কোনোদিন। মনে হচ্ছে নতুন এক জীবন পেয়েছি। আর কখনও নাবিকের পেশায় ফিরব কিনা তা নিয়ে ভাববো নতুন করে। এর বেশি কিছু বলতে পারব না। ওপর থেকে বারণ করা আছে।
'-এমনটি বলে নিজের নামটিও প্রকাশ না করতে অনুরোধ করলেন এমভি বাংলার সমৃদ্ধি জাহাজের এক নাবিক। গণমাধ্যমকে এড়াতে আত্মীয়স্বজনের বাসায় বাসায় থাকছেন বলে জানান তিনি। শুধু এই নাবিকই নন, মুখে কুলুপ এঁটেছেন ইউক্রেন থেকে ফেরা প্রায় সব নাবিক। কেউ যেন তাদের মুখে লাগিয়ে দিয়েছেন তালা।