পরিবেশদূষণ যত বাড়ছে অ্যালার্জিজনিত সমস্যাগুলো ততই বাড়ছে। এছাড়া রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেলেও এটা বেড়ে যেতে পারে। এটা সাধারণত বংশগতভাবে মা-বাবার কাছ থেকে সন্তানদের মধ্যে আসতে পারে। তবে অনেক সময় পেশা ও পরিবেশগত কারণেও এটা হতে পারে। উপসর্গ অনবরত বা অনিয়ন্ত্রিত হাঁচি, নাক চুলকানো, নাক দিয়ে পানি পড়া এবং নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া, কারো কারো আবার চোখ দিয়ে পানি পড়ে এবং চোখ লাল হয়ে যায়, চোখ চুলকায়, এ ছাড়া আরো অনেক উপসর্গও দেখা দেয়।
এতে শরীরে ক্লান্তি ভাব চলে আসে। কখনো কখনো মাথা ব্যথা, মাথা ভার ভার লাগা, কান বন্ধ হয়ে যাওয়া ইত্যাদি হতে পারে। নিয়ন্ত্রণের উপায়-
>> ঠান্ডা খাবেন না, ঠান্ডা লাগাবেন না।
>> কুসুম গরম পানিতে গোসল ও অজু করুন। শীতকালে কুসুম গরম পানি পান করুন।
>> ফ্রিজের ঠান্ডা পানীয়, বরফ আর আইসক্রিম খাওয়া যাবে না।
>> ঘরের বাইরে বের হলে কিংবা ধুলাবালিময় পরিবেশে নিয়মিত মাস্ক ব্যবহার করুন।
>> দিনে এক থেকে দুইবার গরম পানির ভাপ নাক দিয়ে টানুন ও মুখ দিয়ে ছাড়ুন।
>> সর্দি-ঠান্ডা বা ফ্লুতে আক্রান্ত রোগীর সংস্পর্শ সাময়িকভাবে এড়িয়ে চলুন।
>> বেশি গরমে কাজ করবেন না কিংবা একসঙ্গে টানা বেশি পরিশ্রম করবেন না।
>> নির্দিষ্ট কোনো খাবারে অ্যালার্জি থাকলে সেই খাবার পরিহার করুন।