নারীমুক্তির প্রশ্ন রাজনৈতিক কাঠামোর সঙ্গে যুক্ত

প্রথম আলো মালেকা বেগম প্রকাশিত: ০৮ মার্চ ২০২২, ১৪:২৮

আজ আন্তর্জাতিক নারী দিবস। এক শতাব্দীর বেশি সময় ধরে (১১২ বছর) বিশ্বব্যাপী মানুষ ৮ মার্চকে নারীদের জন্য বিশেষ দিবস হিসেবে পালন করে আসছে। জাতিসংঘের উদ্যোগে পালিত হচ্ছে ১৯৭৫ সাল থেকে। বর্তমানে নারী দিবস পালনের পরিসর বেশ বাড়লেও অনেকের কাছে এর ইতিহাস নিয়ে ধারণা নেই।


১৯০৭ সালে স্টুটগার্টের শ্রমজীবী সমাজতন্ত্রী নারীদের সম্মেলনে বিদগ্ধ জার্মান সমাজতন্ত্রী নেত্রী ক্লারা জেটকিনকে (১৮৫৭-১৯৩৩) আন্তর্জাতিক সম্পাদিকা করে সাম্রাজ্যবাদবিরোধী আন্তর্জাতিক প্রগতিশীল নারীদের একটি ফ্রন্ট গঠিত হয়। ১৯১০ সালে কোপেনহেগেনে হয়েছিল এই ফ্রন্টের দ্বিতীয় সম্মেলন। সেখানেই বিশ্বের নারীদের একটি বিশেষ দিন হিসেবে ৮ মার্চকে ‘আন্তর্জাতিক নারী দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়। এই দিনের একটি ইতিহাস আছে। ১৯০৮ সালের ৮ মার্চ নিউইয়র্কে শ্রমজীবী নারীরা আট ঘণ্টা কাজের সময় নির্ধারণ ও সমকাজে সমমজুরির দাবিতে আন্দোলন করেন। এই রক্তক্ষয়ী সংগ্রামে বেশ কিছু নারী নিহত হন। সেই আত্মত্যাগের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতেই নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠার দিন হিসেবে বিশ্বজুড়ে এ দিবস পালিত হয়ে আসছে আজও।


সাবেক সমাজতান্ত্রিক দেশগুলোয় ৮ মার্চ ছুটির দিন হিসেবে স্বীকৃত। ১৯৮৪ সালে জাতিসংঘের স্বীকৃতির পর বাংলাদেশেও রাষ্ট্রীয়ভাবে ৮ মার্চ পালিত হচ্ছে। জাতিসংঘের নারীর মর্যাদা কমিশনের আন্তর্জাতিক সভাও ৮ মার্চ অনুষ্ঠিত হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় নারী উন্নয়ননীতি ঘোষণা করেছেন ১৯৯৭ সালের ৮ মার্চ। জাতীয় নারীর উন্নয়ন পরিষদ লক্ষ রাখছে নারীর সম–অধিকার বাস্তবায়নের বিষয়ে। নারীর ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে জাতীয় কর্মপরিকল্পনা করা হয়েছে। কিন্তু নারীর মর্যাদা হানিকর বহু অমানবিক ভিত্তি রয়ে গেছে যেসব আইনে, সেসব সংশোধন করার বিষয়ে কোনো উদ্যোগ বাস্তবায়িত হচ্ছে না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us