প্রত্যন্ত গ্রামে একাই স্কুলটি চালান আফগান নারী

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০৮ মার্চ ২০২২, ১০:৩৩

সকাল তখন ছয়টা। আফগানিস্তানের বামিয়ান প্রদেশে নিজের গড়া স্কুলের মেঝে ঝাড়ু দিচ্ছেন ফ্রেশতা। স্কুলের পাশে পাহাড় বেয়ে একদল গাধা পানি খেতে নামছে। পাহাড় কেটে তৈরি গুহার মতো ঘরগুলো থেকে ভেসে আসছে সদ্য ভাজা রুটির গন্ধ। ফ্রেশতা স্কুল খোলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। ওই স্কুলে একসঙ্গে ৫০ শিশু পড়তে পারে। স্কুলটিতে যারা পড়ে, তাদের অধিকাংশই মেয়ে। সবাই দরিদ্র পরিবারের সন্তান। এক দশক আগে শুরু ফ্রেশতার স্কুলটিই তাদের একমাত্র ভরসা।


আফগানিস্তানের সবচেয়ে দরিদ্র প্রদেশগুলোর একটি বামিয়ান। বাড়িগুলো দেখলে বোঝা যায়, ফ্রেশতার গ্রামের বাসিন্দারা কতটা দারিদ্র্যপীড়িত। যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন পশ্চিমা সেনাদের বিদায়ের মধ্যেই গত বছর দেশটিতে ক্ষমতার পালাবদল ঘটে। তৈরি হয় মানবিক সংকট। বামিয়ানের মানুষ পড়েন সবচেয়ে সংকটে। স্কুলটি এখন ওই গ্রামের মানুষের ‘আশার বাতিঘর’ হয়ে উঠেছে। ফ্রেশতার স্কুলে সন্তানদের পাঠিয়ে স্বপ্ন দেখছেন তাঁরা।


ফ্রেশতার বয়স যখন ১২, তখন এই স্কুল শুরু করেন তিনি। নিজে অন্য গ্রামের স্কুলে পড়ার পাশাপাশি এই স্কুল চালাতেন তিনি। এখন তাঁর বয়স ২২। স্কুলটিতে যারা পড়ে, তাদের বয়স ৪ থেকে ১৭ বছরের মধ্যে। বিভিন্ন গ্রাম থেকে শিশুরা এসে এই স্কুলে পড়ে। ফ্রেশতা প্রতিদিন সকালে দুই ঘণ্টা বাচ্চাদের পড়ান। গত এক দশকে স্কুলটির পরিসরও বেড়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us