দেশে মজুদ গ্যাসে চলবে আর মাত্র ৭ বছর

বণিক বার্তা প্রকাশিত: ০৫ মার্চ ২০২২, ০৮:৪৮

দেশের প্রাকৃতিক গ্যাসের বার্ষিক চাহিদা ১ টিসিএফ (ট্রিলিয়ন ঘনফুট)। এর বিপরীতে গ্যাসক্ষেত্রগুলোয় প্রাকৃতিক গ্যাসের মোট মজুদ আছে ১০ টিসিএফের (ট্রিলিয়ন ঘনফুট) কিছু কম। তবে এর পুরোটাই উত্তোলনযোগ্য নয়। যেকোনো গ্যাসক্ষেত্রে মজুদকৃত গ্যাসের সর্বোচ্চ ৭০-৭৫ শতাংশ উত্তোলন করা যায়। এ অনুযায়ী দেশে এখন উত্তোলনযোগ্য গ্যাসের মজুদ সর্বোচ্চ সাড়ে ৭ টিসিএফ। বার্ষিক চাহিদা বিবেচনায় এ মজুদ দিয়ে স্থানীয় চাহিদা পূরণ করা যাবে সর্বোচ্চ সাড়ে সাত বছর পর্যন্ত।


শিল্প ও বিদ্যুৎ খাতের উন্নয়ন পরিকল্পনা অনেকটাই দাঁড়িয়ে আছে প্রাকৃতিক গ্যাসকে কেন্দ্র করে। প্রতি বছরই দেশের আবাসিক, শিল্পোৎপাদন ও বিদ্যুৎকেন্দ্রে পণ্যটির ব্যবহারিক চাহিদা বাড়ছে। ক্রমবর্ধমান এ চাহিদাকে বিবেচনায় নিয়ে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সাড়ে ৭ বছরের আগেই মজুদ ফুরিয়ে আসবে। এ অবস্থায় এখনই বিকল্প উৎসের সংস্থান বাড়ানো না গেলে সামনের দিনগুলোয় জ্বালানি খাতে বড় ধরনের বিপর্যয়ের আশঙ্কা রয়েছে।


পেট্রোবাংলার পরিসংখ্যান অনুযায়ী, দেশের ২৭টি গ্যাসক্ষেত্রে মজুদ ৯ হাজার ৯০১ বিলিয়ন ঘনফুট বা ৯ দশমিক ৯ টিসিএফের কিছু বেশি। এর মধ্যে উৎপাদনে থাকা ২০ গ্যাসক্ষেত্রে মজুদ রয়েছে ৮ দশমিক ৭৫ টিসিএফ গ্যাস। বাকি গ্যাসের মজুদ রয়েছে উৎপাদনে না থাকা সাত গ্যাসক্ষেত্রে, যার পরিমাণ এক টিসিএফের কিছু বেশি।


ভূতাত্ত্বিক ও জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, একটি গ্যাসকূপ থেকে সর্বোচ্চ ৮০ শতাংশ গ্যাস উত্তোলন করা যায়। তবে বাংলাদেশের গ্যাসকূপগুলো অনেক পুরনো। অঞ্চলভেদে এসব কূপ থেকে সর্বোচ্চ ৭৫ শতাংশ গ্যাস উত্তোলন করা সম্ভব। সে হিসাব অনুযায়ী দেশে এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত গ্যাসক্ষেত্রগুলো থেকে সাড়ে ৭ টিসিএফের বেশি গ্যাস উত্তোলন করা প্রায় অসম্ভব।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us