স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক আরো মজবুত ও সুন্দর করে তুলতে যৌন জীবন মধুর হওয়া জরুরি। এক্ষেত্রে দুজনকেই সমানভাবে যৌন সুখ উপভোগ করতে হবে। যাদের যৌন জীবন খুব সুখের, তারা অনেক সময়েই আরো নতুন কিছু ট্রাই করে দেখার ব্যাপারে আগ্রহী হয়ে ওঠেন।
সুস্থ যৌন জীবনের ক্ষেত্রে নানা ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষার কোনো বিকল্প নেই। তবে এই বিষয়ে যৌনসঙ্গীর সায় থাকাটা খুব জরুরি। তিনি রাজি না থাকলে জোর করে কিছু করতে যাওয়াটা শোভন হবে না। আগে বোঝার চেষ্টা করুন আপনার স্বামী বা সঙ্গী কতটা এক্সপেরিমেন্ট করতে আগ্রহী। যদি এমন হয় যে আপনার খুব ইচ্ছে করছে অথচ উনি দ্বিধায় ভুগছেন, তাহলে ব্যাপারটা নিয়ে খোলাখুলি আলোচনা করে দেখতে পারেন। সব ক্ষেত্রে সারপ্রাইজের ফল ভালো হয় না। অনেক সময় আঘাতও লেগে যেতে পারে।
২০১৪ সালের ‘জার্নাল অফ ইউরোলজি’ পত্রিকায় প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে প্রকাশ, ‘উওম্যান অন টপ’ পজিশনটা পুরুষের পক্ষে সবচেয়ে বিপজ্জনক, এ থেকে পেনিসে চোট লাগা ও ফ্র্যাকচারও হতে পারে।
বহুদিন ধরে একজনের সঙ্গেই যৌন সম্পর্ক থাকলে একঘেয়েমি আসাটা খুব স্বাভাবিক। নতুন কিছু ট্রাই করে দেখার অবসর থাকে না, দুটি মিলনের মধ্যে ব্যবধান ক্রমশ বাড়তে থাকে। সেই সঙ্গে সন্তান, কেরিয়ারের চাপ, রোজের জীবনের স্ট্রেস সব যুক্ত হয়ে সম্পর্কের আঁচটা ক্রমশ ঝিমিয়ে পড়ে। ইচ্ছে থাকলেই কিন্তু আবার প্রথম দিনের মতো আনন্দ ফিরিয়ে আনা সম্ভব।