অনেক চেষ্টার পর শ্যাওড়াপাড়া থেকে বাসে উঠেছেন সানজিদা খাতুন। গন্তব্য মহাখালী। ইঞ্জিনকাভারে বসে কথা প্রসঙ্গে জানান, বেসরকারি একটি প্রতিষ্ঠানে অভ্যর্থনা ডেস্কে চাকরি তার, বেতন সামান্য। আগের চাকরিতে বেতন ভালো ছিল। কিন্তু করোনায় বন্ধ হয়ে গেছে সেই প্রতিষ্ঠানের কর্মকাণ্ড।
সানজিদা জানান, সংসারে ব্যয় সামাল দিতে চাকরির বিকল্প নেই। আগে সিএনজি কিংবা রাইড শেয়ার বাইকে চলাচল করলেও এখন ব্যয় সাশ্রয়ের কারণে বাসই ভরসা। বাজারে গেলে বেতনের সবই শেষ হয়ে যায়। বলেন, স্বামী ও এক সন্তানসহ তিন জনের সংসারে মাসে সয়াবিন তেল লাগে চার লিটার। শুধু তেলেই মাসে ব্যয় বেড়েছে প্রায় ২৫০ টাকা। মাছ, মুদি পণ্য কিনতে গিয়ে হাঁসফাঁস অবস্থা।