অপ্রচলিত বাজারে বড় সাফল্য

কালের কণ্ঠ প্রকাশিত: ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২২, ০৯:৪৯

তৈরি পোশাক শিল্পের নন-ট্র্যাডিশনাল বা অপ্রচলিত বাজারটি দিন দিন বিস্তৃত হচ্ছে। অপ্রচলিত বাজারে পণ্য রপ্তানিতে ৪ শতাংশ নগদ প্রণোদনা ঘোষণার পর থেকে এসব বাজারে মনোযোগী হয়েছেন উদ্যোক্তারা। অর্থবছরের জানুয়ারি পর্যন্ত সাত মাসে অপ্রচলিত বাজারে রপ্তানি হয়েছে ৩৯৬ কোটি ২১ লাখ ডলারের পোশাক। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৩৪ হাজার ৭৪ কোটি টাকার মতো, যা গত অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ২৬ শতাংশ বেশি।


মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হওয়ার পথে জিএসপিসহ নানা সুবিধা যখন হাতছাড়া হবে রপ্তানি প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে, এই অপ্রচলিত বাজারগুলোই ভরসা হতে পারে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। নতুন বাজারে পণ্য রপ্তানি বাড়াতে বিদেশে বাংলাদেশি দূতাবাসগুলোর বিজনেস উইংগুলোকে সক্রিয় ভূমিকা রাখার তাগিদ দিয়েছেন তাঁরা।


রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) ও বিজিএমইএ থেকে প্রাপ্ত তথ্য মতে, চলতি অর্থবছরের জানুয়ারি পর্যন্ত সাত মাসে বাংলাদেশ থেকে মোট দুই হাজার ৩৯৮ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে। এর মধ্যে অপ্রচলিত বাজারে রপ্তানি হয়েছে ৩৯৬ কোটি ২১ লাখ ডলার, যা মোট পোশাক রপ্তানির ১৬.৫১ শতাংশ।


অপ্রচলিত বাজারে রপ্তানি হওয়া পোশাকের বড় চালান গেছে মূলত জাপান, অস্ট্রেলিয়া, ভারত ও রাশিয়ার বাজারে। গত সাত মাসে মোট ১৯৪ কোটি ৬৪ লাখ ডলার মূল্যের তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে। এর মধ্যে জাপানে রপ্তানি হয়েছে ৬৩ কোটি ডলার। আগামী ছয় মাস রপ্তানি প্রবৃদ্ধি অব্যাহত থাকলে অর্থবছর শেষে জাপান আবারও বিলিয়ন ডলার রপ্তানির এলিট ক্লাবে উন্নীত হবে। মূল ক্রেতা জাপানের সবচেয়ে বড় রিটেইল শপ ‘ইউনিকলো’। বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ এই চেইন গ্রুপটি বাংলাদেশের ২৩টির বেশি কারখানার সঙ্গে কাজ করছে। এ ছাড়া অস্ট্রেলিয়ায় ৪৮ কোটি ২১ লাখ ডলার, ভারতে ৪১ কোটি ৮১ লাখ ডলার এবং রাশিয়ায় ৪১ কোটি ৫৪ লাখ ডলার মূল্যের তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে। এর মধ্যে ভারতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৫৯ শতাংশের বেশি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us