বাংলায় অ্যালো ভেরা পরিচিত ঘৃতকুমারী নামে। এটিকে দেখতে অনেকটাই ক্যাকটাস বা ফণী মনসার মতো হলেও এটি কিন্তু প্রজাতি হিসেবে মোটেও ক্যাকটাস নয়। বিভিন্ন প্রাচীন সভ্যতাতেই উপকারী ভেষজ হিসেবে এর ব্যবহার উল্লেখযোগ্য। শরীর ভাল রাখতে এর নানা রকম ব্যবহার সম্পর্কে অবগত অনেকেই।
১। ত্বকের যত্নে
অ্যালো ভেরা ভাঙলে ভেতরে যে জেলির মতো পদার্থটি দেখা যায়, সেটি ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে দারুন উপযোগী। এতে থাকে একাধিক ভিটামিন যার মধ্যে ভিটামিন ই ও ভিটামিন সি ত্বকের জন্য বিশেষ ভাবে উপযোগী। তা ছাড়া এতে থাকে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট যা ত্বককে কোমল ও মোলায়েম রাখে। রোদে পুড়ে যাওয়া ত্বককে পুনরায় সজীব করতেও সহায়তা করে অ্যালো ভেরা।
২। ‘মেক আপ’ তুলতে
যেহেতু এটি ত্বকের জন্য কোমল ও আর্দ্রতায় পরিপূর্ণ তাই কৃত্রিম রূপটান তোলার সময় এটি ব্যবহার করা যেতে পারে। একটি তুলোর টুকরো অ্যালো ভেরার জেলে মিশিয়ে মুছে নিলেই কেল্লাফতে। শুধু রূপটানই নয়, দৈনিক ধুলো ময়লা তুলতেও একই ভাবে ব্যবহার করা যায় এই পদ্ধতি।