অনলাইনে কেনাবেচার প্ল্যাটফর্ম দারাজের ভার্চুয়াল পণ্য বিক্রির টাকা যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালকের (এমডি) কাছে। যাচ্ছে তদন্তে জানতে পেরেছে সিআইডি।
তারা নিশ্চিত হয়েছে, এই প্রতিষ্ঠান থেকে কোনো ক্রেতা ভার্চুয়াল পণ্য কিনে তার মূল্য মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে পরিশোধ করলেই সেই টাকা জমা হয়ে যায় এমডির ব্যক্তিগত হিসাবে।
যদিও এর আগে দারাজ বলেছিল, ভার্চুয়াল পণ্য তারা নিজেরা কেনাবেচা করে না। তারা শুধু ক্রেতা-বিক্রেতার কেনাবেচার সুযোগ করে দেয়। যেখানে ক্রেতা-বিক্রেতারা নিজেরাই পণ্য কেনাবেচা করে, এর কোনো দায়দায়িত্বও তাদের নেই।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এসব ভার্চুয়াল পণ্য বিক্রিতে সরকারের কোনো অনুমোদন নেই। এভাবে কেনাবেচা করা অর্থ পাচারের শামিল।
তবে দারাজ বলছে, যে হিসাবে টাকা লেনদেন হচ্ছে সেটা কোম্পানিরই হিসাব। এমডি শুধু এই হিসাবের স্বাক্ষরকারী।