হাতে পায়ে ব্যথা, হালকা সর্দি-কাশি হলেই আমরা মুঠো মুঠো ওযুধ খেয়ে ফেলি। তাত্ক্ষণিক আরাম পেলেও অনেক ওষুধেরই পার্শপ্রতিক্রিয়া রয়েছে। জানেন কি বাতের ব্যথা, অনিদ্রা থেকে বার্ধক্যজনিত সমস্যা— এ সব সমস্যা নিরাময়ে অশ্বগন্ধার কোনও বিকল্প নেই? যৌবন ধরে রাখতেও অশ্বগন্ধার উপকারিতা অনস্বীকার্য। দুশ্চিন্তা কমাতে সাহায্য করে এটি ৷ শুধু কী তাই, ত্বকের সমস্যাতেও দারুণ কাজ করে অশ্বগন্ধার ভেষজ গুণ।
অশ্বগন্ধার উদ্ভিদের মূল রাসায়ানিক উপাদান এলকালয়েড এবং স্টেরইডাল লেক্টন্স। এ ছাড়াও এতে আছে উইথেনাইন, এনাফেরিনিন, এনাহাইড্রিন, ফ্যাটি অ্যাসিড, অ্যামাইনো এসিড ইত্যাদি। প্রাচীনকাল থেকেই আয়ুর্বেদিক চিকিৎসাশাস্ত্রে অশ্বগন্ধা ব্যবহৃত হয়ে আসছে।১। সর্দি-কাশি থেকে রেহাই পেতে অশ্বগন্ধার মূল গুঁড়ো করে খাওয়া যেতে পারে। ক্রনিক ব্রংকাইটিসের ক্ষেত্রেও অশ্বগন্ধা একটি কার্যকর ওষধু। চোখের ব্যথা দূর করতে অশ্বগন্ধা বিশেষ উপকারী।