কোরআন ও বিজ্ঞানের ভাষ্যে সত্য-মিথ্যা নির্ণয় করবেন যেভাবে

কালের কণ্ঠ প্রকাশিত: ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২২, ১৪:১৩

মিথ্যা মানুষের স্বভাব ও প্রকৃতিবিরোধী। তাই মিথ্যার আশ্রয় নিলে তার বিরূপ প্রভাব ব্যক্তির দেহাবয়বে স্পষ্ট হয়ে ওঠে। আধুনিক সময়ে মিথ্যা নির্ণয়ের বিভিন্ন প্রযুক্তি উদ্ভাবিত হয়েছে। যেমন ব্যক্তির চেহারায় মিথ্যার ছাপ থাকা, হাতের শিরা অস্বাভাবিক নড়াচড়া, হৃৎস্পন্দন বেড়ে যাওয়া, রক্তচাপ বৃদ্ধি পাওয়া, কণ্ঠস্বরে পরিবর্তন আসা ইত্যাদি ব্যক্তির কথার সত্য-মিথ্যা নির্ণয়ে সহায়তা করে।


পবিত্র কোরআনেও মিথ্যাবাদীর কিছু নিদর্শন বলা হয়েছে, যা আধুনিক সময়ের বিজ্ঞানভিত্তিক পদ্ধতির সঙ্গে সংগতিপূর্ণ। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আমি ইচ্ছা করলে আপনাকে তাদের পরিচয় দিতাম। ফলে আপনি তাদের লক্ষণ দেখে তাদের চিনতে পারতেন। তবে আপনি অবশ্যই কথার ভঙ্গিতে তাদের চিনতে পারবেন। আল্লাহ তোমাদের কর্ম সম্পর্কে অবগত। ’ (সুরা মুহাম্মদ, আয়াত : ৩০)


তাফসিরবিদরা উল্লিখিত আয়াতের ব্যাখ্যায় বলেন, ‘সিমাহুম’ (তাদের লক্ষণ) দ্বারা চেহারায় প্রস্ফুটিত ভাব উদ্দেশ্য। আর ‘লাহনিল কাউল’ (কথাভঙ্গি) দ্বারা কণ্ঠস্বরের ওঠানামা ও কম্পন উদ্দেশ্য। আধুনিক বিজ্ঞানও মিথ্যার এই প্রভাবগুলো স্বীকার করে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us