অন্য অনেক খাতের মতো করোনাভাইরাসের প্রভাব পড়েছে দেশের এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের সঙ্গে যুক্ত ব্যবসায়ীদের ওপরও। বিশেষ করে ২০২০ সালে সরকারি বিধিনিষেধের সময়ে কয়েক মাস ব্যাংকিং কার্যক্রম ভালোভাবে চালাতে পারেননি তাঁরা। গ্রাহক কমে যাওয়ায় আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েন প্রায় সবাই। গত বছরের মাঝামাঝি থেকে করোনার প্রভাব কমে এলে ক্ষতি পুষিয়ে আবারও ব্যবসায় ফিরতে শুরু করেন এজেন্টরা। তবে এখনো অনেকেই করোনার সেই ক্ষতি পোষাতে পারেননি।
আর্থিক লেনদেন সহজ করে প্রান্তিক মানুষকে ব্যাংকিং সেবায় আনতে ২০১৪ সাল থেকে দেশে চালু হয় এজেন্ট ব্যাংকিং সেবা। এ সেবার সম্ভাবনা বিবেচনায় নিয়ে ২০১৫-১৬ ভিত্তিবছরে জিডিপি গণনায় নতুন খাত হিসেবে এজেন্ট ব্যাংকিংকে অন্তর্ভুক্ত করে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)।