কন্যাদের কথা শুনছি কি

আনন্দবাজার (ভারত) প্রকাশিত: ০১ ফেব্রুয়ারি ২০২২, ০৫:৪৮

জাতীয় শিশু কন্যা দিবস। কথাটা শুনলেই মনে হয়, নিশ্চয়ই দেশের কন্যাসন্তানদের জন্য রাষ্ট্র আলাদা ভাবে ভাবছে, করণীয় দায়িত্ব পালন করছে। মনে হয়, নিশ্চয়ই আমাদের দেশের ‘বেটি পড়াও, বেটি বাঁচাও’-এর মতো প্রকল্প দেশের মেয়েদের মুখে হাসি ফিরিয়েছে। কিন্তু বাস্তব? সম্প্রতি ২৪ জানুয়ারি, জাতীয় শিশুকন্যা দিবস উপলক্ষে এক অনলাইন আলোচনা সভায় রাজ্যের বিভিন্ন জেলার মেয়েরা নিজেদের পরিস্থিতির কথা তুলে ধরল। জেলার প্রত্যন্ত এলাকার মেয়েদের সহজে ধরা যায়নি। সংস্থার দিদিদের দিয়ে বোঝাতে হয়েছে— কী করে জ়ুম মিটিং-এ ঢুকতে হয়। তার পর তো স্মার্টফোন জোগাড়ের ঝক্কি, ইন্টারনেট কানেকশন পাওয়া, নেট-প্যাক ভরানোর ঝামেলা।


সেই ইন্টারনেটের দৌলতেই কলকাতায় বসে শোনা গেল মুর্শিদাবাদের সীমান্তবর্তী গ্রামের হতদরিদ্র পরিবারের সন্তান, আলিপুরদুয়ারের চা-বাগান শ্রমিকের সন্তান কিংবা কলকাতার যৌনপল্লি এলাকার পড়ুয়া ছাত্রীটির বক্তব্য।


মূলত, ওই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার উদ্যোগে জেলার ছাত্রীদের নিয়ে গঠিত ‘উড়ান’ নামের ক্লাবের সদস্য এরা। যাদের কাজ, পাড়ায় পাড়ায় ঘুরে নাবালিকা বিয়ে আটকানো কিংবা বন্ধু মারফত খবর পেয়ে মেয়ে পাচারের খবর ঠিক সময়ে প্রশাসনের কাছ পৌঁছে দেওয়া। সবচেয়ে জরুরি, এলাকার কিশোরী এবং অভিভাবকদের মধ্যে সচেতনতার প্রচার করা এবং নিজেদের কথা বলার একটি মঞ্চ গড়ে তোলা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us