শিল্পী সমিতির নির্বাচন কেন্দ্র করে বিতর্ক এড়াতে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) পদ্ধতিতে ভোট হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ইভিএমের ওপর আস্থা রাখতে পারেনি মিশা-জায়েদ ও ইলিয়াস কাঞ্চন-নিপুণ পরিষদ। পরে বাধ্য হয়েই চাপের মুখে নির্বাচন কমিশনারদের ব্যালট পেপারকেই বেছে নেওয়া হয়।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার পীরজাদা শহীদুল হারুন বলেন, ‘আমরা নির্বাচনের প্রধান দুই প্যানেলের কাছে প্রস্তাব দিয়েছি ডিজিটাল পদ্ধতিতে ভোট করার। এই পদ্ধতিতে বড়জোর এক ঘণ্টা লাগত ভোটের ফলাফল জানাতে। বাড়তি কোনো ঝামেলা থাকত না। এক লাখ টাকা দরকার হতো। টাকা সমস্যা ছিল না। কিন্তু ইভিএম নিয়ে মিশা-জায়েদ ও ইলিয়াস কাঞ্চন-নিপুণ প্যানেলের সদস্যরা রাজি হয়নি। বললেন, তাঁরা ইভিএমে বিশ্বাসী নন। এটাতে নাকি ভোট চুরি হয়। পরে বাধ্য হয়েই ব্যালট পেপার বেছে নিতে হয়েছে।’