ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে আট ঘণ্টার বেশি আলোচনার পর গতকাল বুধবার অস্ত্রবিরতিতে রাজি হয়েছে রাশিয়া ও ইউক্রেন। খবর এএফপির
প্যারিসে আলোচনায় মস্কো ও কিয়েভ এ বিষয়ে একমত হয়েছে, সব পক্ষের উচিত একটি অস্ত্রবিরতি পালন করা।
রাশিয়া ও ইউক্রেনের অস্ত্রবিরতিতে সম্মত হওয়ার সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন ফ্রান্সের এক কূটনীতিক। তিনি একে ‘ভালো সংকেত’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন।
ইউক্রেনের পূর্ব সীমান্তে বিপুলসংখ্যক সেনার সমাবেশ ঘটিয়েছে রাশিয়া। এ নিয়ে রাশিয়ার সঙ্গে ইউক্রেন ও পশ্চিমা দেশগুলোর উত্তেজনা চলছে।
কিয়েভ ও পশ্চিমারা আশঙ্কা প্রকাশ করে বলে, ইউক্রেনে সামরিক হস্তক্ষেপের পরিকল্পনা করছে মস্কো। তবে মস্কো এ অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে। মস্কোর পক্ষ থেকে দাবি করা হয় ইউক্রেনকে যেন ন্যাটো জোটে অন্তর্ভুক্ত করা না হয়।
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল মাখোঁর এক সহযোগী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক আগ্রাসনের হুমকি নিয়ে নয়, ২০১৪ সাল থেকে ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে চলা বিচ্ছিন্নতাবাদীদের লড়াইয়ের মতো সমস্যার সমাধানের লক্ষ্য নিয়ে প্যারিসে দুই পক্ষের মধ্যে আলোচনা হয়।