১৯৮৩ সালে দেশে প্রথম চালু হয় ইসলামি ব্যাংকিং। এখন এ ধরনের ব্যাংক আছে ১০টি। দেশের ইসলামি ব্যাংকিং নিয়ে আছে আলোচনা-সমালোচনা ও জিজ্ঞাসা। এ সব নিয়ে ধারাবাহিক প্রতিবেদনের আজ রইলো তৃতীয় পর্ব।
বলা হয়ে থাকে, ইসলামি ব্যাংকিং ব্যবস্থায় মুশারাকা বা অংশীদারি কারবারে ব্যাংক ও গ্রাহক উভয়েরই যৌথ দায়িত্ব থাকে। তাই এ পদ্ধতিতে ইসলামি ব্যাংকগুলো ব্যবসার সব দায়-দায়িত্ব ও লোকসানের বোঝা বিনিয়োগগ্রহীতার ওপর ছেড়ে দেয় না, বিধান অনুযায়ী লোকসানের বোঝাও বহন করে। অনেকেরই প্রশ্ন, ইসলামি ব্যাংকগুলো কি এখন পর্যন্ত বিনিয়োগকারীর লোকসানের ভাগ নিয়েছে?