‘কলেমা পড়ছিলাম মনে হচ্ছিল বাচ্চাদের মুখ আর দেখা হলো না’

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৪ জানুয়ারি ২০২২, ১৪:০৩

মহাসড়কে ডাকাতির কবল থেকে প্রাণে বেঁচে ফিরেছেন টাঙ্গাইলের আড়াই শ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম।  গত রোববার তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাঁর ভয়ংকর অভিজ্ঞতার কথা জানিয়েছেন।
ফেসবুক পোস্টে শফিকুল লিখেছেন, ‘মহাসড়কে চলাচলকারী একটা বাস ১২ ঘণ্টা ধরে ঢাকা শহরে সারা রাত ঘুরে ডাকাতি করে, কিন্তু ঢাকা সিটির কোনো চেকপোস্ট সেটি থামায় না, বিষয়টা খুবই ভাবনার।‌’


গত রোববার সন্ধ্যায় শফিকুল ইসলাম প্রথম আলোর সঙ্গে কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘হাত-পা-চোখ সব বেঁধেছিল ওরা। আমার অ্যাজমা আছে। শ্বাসকষ্ট শুরু হতে ইনহেলার চেয়েছিলাম, দেয়নি। আমি শুধু কলেমা পড়ছিলাম। মনে হচ্ছিল, বাচ্চাদের মুখ আর দেখা হলো না।


শফিকুল বলেন, গত বৃহস্পতিবার জরুরি প্রয়োজনে তিনি ঢাকায় এসেছিলেন। ওই দিন রাত সাড়ে ১০টার পর ঢাকা থেকে আর টাঙ্গাইল যাওয়ার বাস নেই। তিনি ও তাঁর বন্ধু আবদুল্লাহপুর যখন পৌঁছান তখন রাত প্রায় সাড়ে ১২টা। চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা হয়ে রাজশাহীগামী একটি বাসের চালককে হাত দেখালেও থামেনি। এর কিছুক্ষণ পর ঢাকা-রাজশাহী-চাঁপাইনবাবগঞ্জগামী একটি বাস দেখতে পেয়ে আবারও হাত দেখান তাঁরা। বাসটি থেমে যায়।


এরপর দুই বন্ধু দ্বিতীয় সারির দুটি আসনে বসেন পাশাপাশি। বাসটা একটু অন্ধকার, কেমন একটু ফাঁকা ফাঁকাও মনে হয়েছিল। জিজ্ঞেস করতে বাসচালকের সহকারী বলেন, বেশির ভাগ যাত্রীই ঘুমোচ্ছেন। আরও যাত্রী পথ থেকে উঠবেন। দেড় শ টাকা ভাড়া মিটিয়ে দুজনেই এরপর গা এলিয়ে দেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us