একটি সরকারি নামি হাসপাতালের প্রধান ফটক। মূল রাস্তা থেকে গেট দিয়ে ঢোকার মুখে আটকে থাকতে হবে মিনিট দশেক। হাসপাতালে ঢোকার রাস্তার দুই ধারে বসেছে ‘মেলা’। কী নেই সেখানে! স্কুল ব্যাগ থেকে শুরু করে পুতুল, থ্রিপিস, চুলের ফিতাও বিক্রি হচ্ছে দেদার। রাস্তার একপাশজুড়ে আছে ভেলপুরি, আমড়া-পেয়ারা, আর সিঙ্গাড়ার জমাটি বেচাকেনা। মুখের সামনে সিগারেটের ধোঁয়া ছেড়ে পাশ দিয়ে লোকজনের হেঁটে বেড়ানোও মামুলি ঘটনা।
বলছিলাম সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের কথা। এই নামকরা হাসপাতালের প্রবেশপথের প্রতিদিনকার দৃশ্য এটি। এলোমেলোভাবে গাড়ি পার্ক করে রাখার কারণে রাস্তায় হাঁটার জায়গাও থাকে না।