লবিং বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখন আলোচিত বিষয়। এর কোনো নিখুঁত বাংলা নেই। তবে লবিংয়ের কাছাকাছি মানে হতে পারে তদবির। বাংলাদেশে তদবিরকে নেতিবাচকভাবে দেখা হয়। তদবির করা হয় অপ্রকাশ্যে, এর উদ্দেশ্য থাকে ব্যক্তি বা গোষ্ঠীস্বার্থ। এ দেশে তদবির করতে পারেন প্রধানত সরকারি দলের সাংসদ, উপজেলা চেয়ারম্যান বা দলের অনুগতরা।
পাশ্চাত্যের লবিংয়ের ধারণাটি কিছুটা ভিন্ন। সেখানে লবিংয়ের সরল মানে হচ্ছে সরকারি নীতি বা সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করার জন্য কোনো নাগরিক গোষ্ঠী বা প্রতিষ্ঠানের প্রচেষ্টা। ইংল্যান্ডে শতাধিক বছরের আগের ঐতিহ্য এটি। পার্লামেন্টের লবিতে এমপিদের সঙ্গে যোগাযোগ করে এ ধরনের প্রবণতার শুরু, লবিং নামটি এসেছে সেখান থেকে।