প্রতিদিনই করোনা শনাক্তের সংখ্যা আগের দিনের সংখ্যাকে ছাপিয়ে গেলেও হতাশাজনকভাবে সরকার সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে হস্তক্ষেপ না করার মনোভাব নিয়ে আছে।
যে গতিতে ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট ছড়াচ্ছে বলে জানা যাচ্ছে, সেখানে দ্রুত রোগ শনাক্তের জন্য প্রয়োজনীয় র্যাপিড অ্যান্টিজেন কিট সহজলভ্য করার ব্যাপারে কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় আমরা বিস্মিত।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী ২৩টি ব্র্যান্ডের র্যাপিড অ্যান্টিজেন কিট সরকার জরুরি ব্যবহারের জন্য অনুমোদন দিয়েছে। দেশের ৫৪৫টি সরকারি ও ১০০টি বেসরকারি হাসপাতালে এই পরীক্ষার সুবিধা আছে।
ব্যক্তিগত পর্যায়ে এর ব্যবহার এখনো অনুমোদিত নয়।