বনানীর ওই বাড়িটার আশপাশ নিরিবিলি। নিত্যদিনের কোলাহলের বাইরে আলাদা কিছু নেই। কিন্তু পরীমনির ফ্ল্যাটটি ভাসছিল আনন্দের বন্যায়। দরজা খুলে সেদিন ভেতরে ঢুকতেই সেটা আঁচ করা গেল। বাসাজুড়ে ছড়িয়ে রয়েছে ফুল, ফুল আর ফুল। আরও রয়েছে মিষ্টির প্যাকেট। যাঁরা আসতে পারছেন না, তাঁরা ফোনে পাঠাচ্ছেন শুভেচ্ছাবার্তা।
বসার ঘরে ঢুকতেই অভ্যর্থনা জানাতে এগিয়ে এলেন শরিফুল রাজ। আশপাশে উপস্থিত সবার চোখেমুখে খুশির ঝিলিক। রাজ বললেন, ‘বাবা হওয়ার খবর শুনে বাসায় ফিরেই নাচানাচি শুরু করেছি। উৎসবের মুডে আছি। এই ফিলিংস ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না।’ ততক্ষণে পুরো দেশ জেনে গেছে, মা-বাবা হতে যাচ্ছেন পরীমনি-রাজ