একসময় সামাজিক মাধ্যমে ‘বেশ সক্রিয়’ থাকা হেলেনা জাহাঙ্গীর কারামুক্ত হওয়ার পর একেবারেই ‘চুপচাপ’ হয়ে গেছেন। তার বিরুদ্ধে হওয়া ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের একটিসহ চারটি মামলা বিচারাধীন। তবে জামিনে কারামুক্তির পর তিনি এখন ব্যবসা বাণিজ্য নিয়েই ব্যস্ত সময় পার করছেন। হেলেনা জাহাঙ্গীর আওয়ামী লীগের মহিলা বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য ছিলেন। ‘বাংলাদেশ আওয়ামী চাকরিজীবী লীগ’ নামের একটি ‘ভূইফোঁড়’ সংগঠনে হেলেনা জাহাঙ্গীরের সভাপতি হওয়ার খবরে সমালোচনার মধ্যে তাকে বহিষ্কার করে আওয়ামী লীগ।
গত বছরের ২৯ জুলাই রাতে গুলশানের বাসায় অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করে র্যাব। একইদিন অভিযান চালানো হয় তার মালিকানাধীন কথিত আইপিটিভিসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে। পরের দিন ৩০ জুলাই ডিজিটাল প্লাটফর্ম ব্যবহার করে মিথ্যাচার, অপপ্রচার ও বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়িয়ে রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা ও ব্যক্তিদের সম্মানহানি করার অপচেষ্টার অভিযোগে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের এক মামলায় হেলেনা জাহাঙ্গীরকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।