ক্ষমার বিনিময়ে মহান আল্লাহ যা দেবেন

কালের কণ্ঠ প্রকাশিত: ১২ জানুয়ারি ২০২২, ০৯:৩৪

মানুষকে বলা হয় সামাজিক জীব। সমাজে চলতে গিয়ে নানান প্রকৃতির মানুষের সঙ্গে মিশতে হয় আমাদের। গরম-নরম সব প্রকৃতির মানুষের বসবাস আমাদের চার পাশে। কখনো কারো কারো আচার-আচরণে আমরা কষ্ট পাই। ফলে কেউ প্রতিশোধ নিতে সহজেই তর্কে জড়িয়ে পড়ে। আবার কেউ এসব এড়িয়ে ক্ষমার পথে হাঁটে। কারণ ক্ষমা একটি মহৎ গুণ। মহৎ মানুষই ক্ষমা করতে পারে। খুব কম মানুষ আছে—যারা অপরের ভুলগুলো ক্ষমা করে দেয়। প্রকৃতপক্ষে প্রতিশোধের চেয়ে ক্ষমার স্বাদ অনেক অনেক বেশি। প্রতিহিংসা শুধু নিজেকেই ধ্বংস করে না, বরং একটি সুস্থ সমাজ বিনির্মাণে অন্তরায়ও বটে। হিংসার অনলে না পুড়ে যারা জীবনকে উপভোগ করার চেষ্টা করে, তারাই বুদ্ধিমান।


আল্লাহর অনুসরণ


ক্ষমাকারী ব্যক্তি ক্ষমার মাধ্যমে মূলত আল্লাহর বিশেষ একটি গুণের অনুসরণ করে। কারণ, সকল মানুষই ভুল করে থাকে। এভাবে যদি ভুলের কারণে শুধু প্রতিশোধ নেওয়ার প্রচলন হয়ে যায়, তাহলে কেউই কারো থেকে রেহাই পাবে না। পৃথিবীতে একে অপরের যে ভ্রাতৃত্বের বন্ধন আছে—তা ক্ষয়ে ক্ষয়ে শেষ হয়ে যাবে। আল্লাহ বলেন, ‘আর আল্লাহ মানুষদের তাদের কৃতকর্মের জন্য পাকড়াও করলে, ভূপৃষ্ঠে কোনো প্রাণীকেই তিনি রেহাই দিতেন না, কিন্তু তিনি একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত তাদের অবকাশ দিয়ে থাকেন। অতঃপর যখন তাদের নির্দিষ্ট সময় এসে যাবে, তখন তো আল্লাহ তাঁর বান্দাদের ব্যাপারে সম্যক দ্রষ্টা।’ (সুরা ফাতির, আয়াত : ৪৫)

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us