সাংবাদিক হিসেবে সায়মন ড্রিং-এর নাম শুনেছি বাংলাদেশের জন্মের বন্ধু হিসেবে। ২৫ মার্চের পাকিস্তানি গণহত্যার খবর তার মাধ্যমেই বিশ্ব প্রথম জানতে পারে, তাই বাংলাদেশের জন্মের বন্ধু তিনি। তার নাম শুনেছি, তার সম্পর্কে পড়েছি কিন্তু তার সাথে কাজ করার সুযোগ হবে এটা কখনো ভাবিনি।
৯৮-এর শেষ বা ৯৯ সালের শুরুর দিকের কথা। আমি তখন ভোরের কাগজের রিপোর্টার। সেই সময় একুশে টেলিভিশন নামে বাংলাদেশে প্রথম বেসরকারি টেলিভিশন চালু হবে—এমন খবর পেলাম। সেই টিভিতে শুধু নাচ, গান, নাটক থাকবে না; নিউজও থাকবে। বিটিভির মতো একপেশে নিউজ নয়, সত্যিকারের নিরপেক্ষ, বস্তুনিষ্ঠ নিউজ। সেই টেলিভিশনের কর্ণধার হবেন ব্রিটিশ সাংবাদিক সায়মন ড্রিং।
ADVERTISEMENT